পুরো বিশ্বজুড়ে বিমান দুর্ঘটনার বিষয়ে পরবর্তী বার্তার পরে বায়বীয়তার waveেউ রয়েছে - বিমানগুলিতে উড়ানোর ভয়। স্থল পরিবহন নিরাপদ বলে বিশ্বাস করে লোকেরা প্রদত্ত টিকিট এবং রুট পরিবর্তন করে। তবে সত্যিই কি প্লেন দুর্ঘটনায় পড়ার উচ্চ সম্ভাবনা রয়েছে?
বিভিন্ন ধরণের পরিবহন দ্বারা দুর্ঘটনার সংখ্যা
বিমানগুলিতে উড়ে যাওয়া এত বিপজ্জনক কিনা তা বুঝতে, এটি সরকারী পরিসংখ্যানগুলিকে উল্লেখ করার মতো। ২০১৩ সালে, ৩১ টি বিমান ক্র্যাশ সরকারীভাবে নিবন্ধিত হয়েছিল। এই উপলব্ধি করা গুরুত্বপূর্ণ যে এই মর্মান্তিক ঘটনাগুলি কেবল রাশিয়ার বিমানগুলির সাথেই ঘটেছিল না, এটি সামগ্রিকভাবে বিশ্বের জন্য পরিসংখ্যান এবং এই বিমানগুলির সংখ্যার মধ্যে রয়েছে কেবল পরিবহন নয়, কেবল যাত্রীও।
এটা পরিষ্কার যে মোটরওয়েতে দুর্ঘটনার সংখ্যা অনেক বেশি। সুতরাং, সরকারী পরিসংখ্যান অনুসারে, বছরের প্রথমার্ধে রাশিয়ান ফেডারেশনের ভূখণ্ডে 62,984 টি নিবন্ধিত সড়ক ট্র্যাফিক দুর্ঘটনা ঘটেছিল, অর্থাৎ প্রতিদিন প্রায় 346 টি দুর্ঘটনা ঘটে।
রেলপথ পরিবহনের ক্ষেত্রে, পরিসংখ্যানগুলি কম শোচনীয় নয়, তবে সূচকগুলি বিমান চালনা থেকে অনেক দূরে। সুতরাং, কেবল 2013 সালে গোর্কি রেলপথে 17 টি দুর্ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে 12 লোক মারা গিয়েছিল। দুর্ভাগ্যক্রমে, সারা বিশ্বে রেল দুর্ঘটনার কোনও সাধারণ পরিসংখ্যান নেই, তবে কিছু কিছু দেশে উদাহরণস্বরূপ, ভারতে রাশিয়ার চেয়ে পরিস্থিতি আরও খারাপ, সুতরাং এটি স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে নিখুঁত পদে দুর্ঘটনার সংখ্যা of মহাসড়ক বা রেলপথে একই সূচকের চেয়ে বিমান পরিবহন অনেক কম।
বিপর্যয় বিশ্লেষণ করার সময় অবশ্যই এটি গাড়িগুলির প্রসারকে বিবেচনা করার মতো। তবে প্রতিদিন বিমানের সংখ্যা প্রতিদিন রেল স্টেশন থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনের সংখ্যার সাথে তুলনাযোগ্য।
বিভিন্ন ধরণের পরিবহণে বিপর্যয়ের পরিণতির তীব্রতা
একটি নিয়ম হিসাবে, বিমান দুর্ঘটনার কোন বেঁচে নেই। তবে একই শুকনো পরিসংখ্যান থেকে জানা যায় যে এই বিবৃতিটি পুরোপুরি সত্য নয়। ২০১৩ সালে, বিধ্বস্ত বিমানগুলিতে উড়ন্ত 82২7 জনের মধ্যে ৩১১ জন মারা গেছেন। ছয় মাসে রাশিয়ার road,৮০১ জন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছিলেন এবং আরও ৮০,৩৩০ আহত হয়েছেন।
রেলপথ পরিবহনের ক্ষেত্রে, লেভেল ক্রসিংয়ের সময় সড়ক ট্র্যাফিক দুর্ঘটনায় মৃত্যুহারের হার বেশি, তবে ট্রেন চলাচলের সময় বেশিরভাগ ঘটনায় লোকজন মাঝারি সংঘর্ষে এবং আহত হয়।
বিমানটি ল্যান্ড করার সময় বিমানের প্রায় অর্ধেকটি বিধ্বস্ত হয়। মজার বিষয় হল, দুর্ঘটনার প্রায় একই অনুপাতের কারণ মারাত্মক পাইলট ত্রুটি।
কোন ধরণের পরিবহন সবচেয়ে কম বিপজ্জনক
বীমা সংস্থাগুলি কোন ধরণের পরিবহন সবচেয়ে কম নিরাপদ তা বুঝতে সহায়তা করে কারণ তারা ক্রমাগত স্থলভাগ, বাতাসে এবং সমুদ্রের দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান অধ্যয়ন করে। এটি আকর্ষণীয় যে সমুদ্র এবং বিমান পরিবহন দ্বারা পরিবহিত পণ্যগুলির বীমাগুলির জন্য সর্বনিম্ন হারগুলি, অর্থাৎ, প্রতিকূল ফলাফলের সম্ভাবনাটি এখানে বীমাদাতারা কম হিসাবে বিবেচিত হয়।
যাত্রীদের হিসাবে, তারা রেল পরিবহনের জন্য এবং বিমানের মাধ্যমে বিমানের সময় কম শতাংশে বীমা করা হয়। এবং স্থল পরিবহনের মাধ্যমে ভ্রমণ (ব্যক্তিগত এবং সর্বজনীন) সমস্ত সম্ভাব্য ভ্রমণের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়।
